-
-
-
ইউনিয়ন সর্ম্পকিত
ইউনিয়ন পরিচিতি
ভৌগলিক ও অর্থনৈতিক
-
ইউনিয়ন পরিষদ
ইউনিয়ন পরিষদ
ই্উনিয়ন পরিষদ কার্যক্রম
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
-
সরকারী অফিস
ভূমি
স্বাস্থ্য সেবা
ইউনিয়ন সমাজসেবা
-
অন্যান্য প্রতিষ্ঠান
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা
-
বিভিন্ন তালিকা
ত্রাণ ও পূনর্বাসন বিষয়ক
মহিলা বিষয়ক
সমাজসেবা বিষয়ক
অন্যান্য তালিকা
- প্রকল্পসমূহ
-
সেবাসমূহ
জাতীয় ই-সেবা
মোবাইল অ্যাপ
অন্যান্য সেবা
- গ্যালারী
-
-
-
ইউনিয়ন সর্ম্পকিত
ইউনিয়ন পরিচিতি
ভৌগলিক ও অর্থনৈতিক
-
ইউনিয়ন পরিষদ
ইউনিয়ন পরিষদ
ই্উনিয়ন পরিষদ কার্যক্রম
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
-
সরকারী অফিস
ভূমি
স্বাস্থ্য সেবা
ইউনিয়ন সমাজসেবা
-
অন্যান্য প্রতিষ্ঠান
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা
-
বিভিন্ন তালিকা
ত্রাণ ও পূনর্বাসন বিষয়ক
মহিলা বিষয়ক
সমাজসেবা বিষয়ক
অন্যান্য তালিকা
- প্রকল্পসমূহ
-
সেবাসমূহ
জাতীয় ই-সেবা
মোবাইল অ্যাপ
অন্যান্য সেবা
-
গ্যালারী
ফটোগ্যালারি
*আমাদের কেরোয়া ইউনিয়নের বিতরে এই রাস্তার পাশে অনেক উপকারী ঔষধী গাছ আছে, যা মানুষের জন্য খুবই উপকারী।এই রাস্তাটি কেরোয়া ইউনিয়নের শেষ ও পোরসভার শেষ সিমানায়। রাস্তার দুই পাশে সারী সারী গাছ দেখতে খুবই সুন্দর লাগে। এই সমস্ত ঔষধী গাছের ছাল পাতা,কান্ড ইত্যাদি প্রতিদিন মানুর এই গাছগুলো থেকে নিয়ে থাকে। এখানের যে সমস্ত ঔষধী গাছ গুলো রয়েছে, ১, নিম গাছ, অর্জুন গাছ, আমলকী, বয়েরা, আকন্দ, লজ্জাবতী গাছ, আরো অনেক উপকারী গাছ।
কৃষকরা পরিত্যক্ত জমি ও বাড়ির আঙিনায় ঔষুধী গাছের চাষ শুরু করেছেন। খরচ কম এবং আয়ুর্বেদিক ঔষধ ও প্রসাধনী কোম্পানীতে এগুলোর চাহিদা বাড়ায় কৃষকরা ঝুঁকছেন ঔষুধী গাছ চাষের দিকে।
ঔষুধী গাছের চাষ করতে খরচ কম লাগায় এবং লাভ অধিক হওয়ায় গারো পাহাড়ের গজনী, রাংটিয়াসহ বিভিন্ন গ্রামের বাড়ির আঙিনায় এখন ঔষুধী গাছের চাষ করা হচ্ছে। গ্রামগুলো ঔষধী গাছের পল্লী হিসেবে গড়ে উঠেছে। এখানে চাষ করা হচ্ছে ঘৃত কাঞ্চন, কালোমেঘ, শতমুল, তুকমা, বাসক, আমলকী, হরতকী ও বহেরাসহ নানা ধরনের ঔষধী গাছ। বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক ঔষধ ও প্রসাধনী কোম্পানী এগুলো কেনায় লাভবান হচ্ছেন কৃষক। গারো পাহাড়ী এলাকার মাটির নীচে অধিক পরিমানে পাথর থাকায় অনেক স্থানেই সেচের ব্যবস্থা নেই। তাই এসব এলাকায় ইরি-বোরো চাষ করা সম্ভব হয়না। তাই এ এলাকার কৃষকরা সবজীর পাশাপাশি শুরু করেছেন বিভিন্ন ঔষধী গাছের চাষ।
ঔষুধী গাছের চাষাবাদের জন্য এ এলাকার মাটি খুবই উপযোগী বলে দাবী এখানকার কৃষি বিশেষজ্ঞদের। কৃষি বিশেষজ্ঞরা জানান, গারো পাহাড়ী এলাকায় ঔষধী গাছের চাষের এ উজ্জল সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পারলে অনেক মানুষেরই কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে।
কৃষকরা পরিত্যক্ত জমি ও বাড়ির আঙিনায় ঔষুধী গাছের চাষ শুরু করেছেন। খরচ কম এবং আয়ুর্বেদিক ঔষধ ও প্রসাধনী কোম্পানীতে এগুলোর চাহিদা বাড়ায় কৃষকরা ঝুঁকছেন ঔষুধী গাছ চাষের দিকে।
ঔষুধী গাছের চাষ করতে খরচ কম লাগায় এবং লাভ অধিক হওয়ায় গারো পাহাড়ের গজনী, রাংটিয়াসহ বিভিন্ন গ্রামের বাড়ির আঙিনায় এখন ঔষুধী গাছের চাষ করা হচ্ছে। গ্রামগুলো ঔষধী গাছের পল্লী হিসেবে গড়ে উঠেছে। এখানে চাষ করা হচ্ছে ঘৃত কাঞ্চন, কালোমেঘ, শতমুল, তুকমা, বাসক, আমলকী, হরতকী ও বহেরাসহ নানা ধরনের ঔষধী গাছ। বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক ঔষধ ও প্রসাধনী কোম্পানী এগুলো কেনায় লাভবান হচ্ছেন কৃষক। গারো পাহাড়ী এলাকার মাটির নীচে অধিক পরিমানে পাথর থাকায় অনেক স্থানেই সেচের ব্যবস্থা নেই। তাই এসব এলাকায় ইরি-বোরো চাষ করা সম্ভব হয়না। তাই এ এলাকার কৃষকরা সবজীর পাশাপাশি শুরু করেছেন বিভিন্ন ঔষধী গাছের চাষ।
ঔষুধী গাছের চাষাবাদের জন্য এ এলাকার মাটি খুবই উপযোগী বলে দাবী এখানকার কৃষি বিশেষজ্ঞদের। কৃষি বিশেষজ্ঞরা জানান, গারো পাহাড়ী এলাকায় ঔষধী গাছের চাষের এ উজ্জল সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পারলে অনেক মানুষেরই কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস
কারিগরি সহায়তায়:
সফটওয়্যার তৈরি:
